সোমবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৫
শিরোনাম :
  • দিনব্যাপী ছোটদের সময়–যুগপূর্তি শিশুসাহিত্য উৎসব ২০২৫, রেজিস্ট্রেশন চলছে দিনব্যাপী ছোটদের সময়–যুগপূর্তি শিশুসাহিত্য উৎসব ২০২৫, রেজিস্ট্রেশন চলছে শান্তির ছায়া প্রোডাকশন হাউজ প্রকাশ করল ইতিহাসভিত্তিক কার্টুন “শাহজালাল” শান্তির ছায়া প্রোডাকশন হাউজ প্রকাশ করল ইতিহাসভিত্তিক কার্টুন “শাহজালাল” সীরাত স্মারকের মোড়ক উন্মোচন ও লেখক সম্মেলন অনুষ্ঠিত সীরাত স্মারকের মোড়ক উন্মোচন ও লেখক সম্মেলন অনুষ্ঠিত রংপুরে দেশীয়'র সাংস্কৃতিক প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত রংপুরে দেশীয়'র সাংস্কৃতিক প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত বগুড়া কালচারাল একাডেমির উদ্যোগে দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক কর্মশালা অনুষ্ঠিত বগুড়া কালচারাল একাডেমির উদ্যোগে দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক কর্মশালা অনুষ্ঠিত কিডস ক্রিয়েশন টিভির আবৃত্তি, উপস্থাপনা ও সংবাদপাঠ কর্মশালা-এর সমাপনী অনুষ্ঠিত কিডস ক্রিয়েশন টিভির আবৃত্তি, উপস্থাপনা ও সংবাদপাঠ কর্মশালা-এর সমাপনী অনুষ্ঠিত শিল্পী ইউসুফ বকুল ও আবদুল ওয়াদুদের  আম্মার ইন্তেকালে দেশীয়’র শোক শিল্পী ইউসুফ বকুল ও আবদুল ওয়াদুদের আম্মার ইন্তেকালে দেশীয়’র শোক বগুড়ায় সিরাতুন্নবী (সাঃ) উপলক্ষে সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত বগুড়ায় সিরাতুন্নবী (সাঃ) উপলক্ষে সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত বগুড়া সাংস্কৃতিক পরিষদের কাওয়ালী সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত বগুড়া সাংস্কৃতিক পরিষদের কাওয়ালী সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত বগুড়ায় স্বকাল সাংস্কৃতিক পরিষদের সাংস্কৃতিক উৎসব অনুষ্ঠিত বগুড়ায় স্বকাল সাংস্কৃতিক পরিষদের সাংস্কৃতিক উৎসব অনুষ্ঠিত
  • মাহফুজুর রহমান আখন্দের গান হৃদয়ের সজীব তান

    ইয়াসিন মাহমুদ

    ২১ জানুয়ারি, ২০২৪ ১৮:২২ পি এম

    মাহফুজুর রহমান আখন্দের গান হৃদয়ের সজীব তান

    সুরের মূর্ছনায় মানুষ জেগে ওঠে। মানুষের ভেতরের মানুষটাও আড়মোড়া ভেঙে নতুন স্বপ্নে বিভোর হয়ে ওঠে। সংগীত মানুষের হৃদয়ে ঢেউ খেলে বেড়ায়। সংগীতের তানে-প্রাণে তাঁর প্রাণের ছোঁয়ায় আবিষ্ট হয় মন। সংস্কৃতির এই মাধ্যমটি সহজে মানুষকে আকৃষ্ট করে। প্রভাবিত করে। তবে বাংলাদেশে ইসলামী গানের যে ব্যাপক প্রভাব আমরা লক্ষ্য করছি তা একদিনে তৈরি হয়নি। বাংলাদেশে ইসলামী গানের ধারাকে আধুনিকীকরণ প্রক্রিয়া শুরু করেছিলেন আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম। সে যাত্রা মোটেও সুখকর ছিলো না। নানা বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে, শত অপমানকে মেনে নিয়ে পথচলা শুরু করেছিলেন তিনি। তার পথ ধরে কবি ফররুখ আহমদ ও কবি গোলাম মোস্তফা একটি নতুন পথ রচনা করেন। এরই মাঝে দীর্ঘ সময় পার হয়ে যায়। তবে তখনও সর্বত্রই ইসলামী সংগীতের বিশুদ্ধ ধারার প্রচলন খুব বেশি শুরু হয়নি। বলা যায়, সত্তরের শেষদিকে কিংবা আশির দশকের অগ্রভাগে কবি মতিউর রহমান মল্লিক এদেশে ইসলামী গানের প্রচার-প্রসারে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। সারাদেশে শিল্প-সাহিত্যের সংগঠন প্রতিষ্ঠা, শহর থেকে প্রত্যন্ত অঞ্চল পর্যন্ত সকল স্থানে সফর ও গানের মাহফিলের আয়োজনসহ নানা কর্মসূচি হাতে নেন। মূলত ইসলামী গানের একটি পুনর্জাগরণ ঘটাতে সক্ষম হন তিনি। তারই যোগ্য উত্তরসূরি মাহফুজুর রহমান আখন্দ।

    মাহফুজুর রহমান আখন্দ তারুণ্যের ভরা মৌসুম থেকে সুর ও গানের সাথে নিজেকে মেলে ধরেন। ধ্যানে-জ্ঞানে গানের সাধনায় নিজেকে সপে দেন। ইসলামী গানের সাথে সম্পৃক্ততার বিষয়ে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন- ‘‘ছোটবেলা থেকেই গানের প্রতি আমার ভীষণ টান ছিলো। কলের গান শুনে তা নির্দ্বিধায় চিৎকার করে গেয়ে বেড়াতাম। বিশেষ করে গরু ছাগল চরানোর সময় গলা ছেড়ে ঐ সব গান গাইতাম। তবে ইসলামী জলসায় গিয়ে আবার ইসলামী গজলও গেতাম। বড় হয়ে গান চর্চার ইচ্ছে থাকলেও পারিবারিক ঐতিহ্য ও মাদরাসায় লেখাপড়ার কারণে গানের অঙ্গনে পা রাখা হয়নি। সবশেষে ইসলামী গান চর্চার প্রবল ইচ্ছে নিয়ে ১৯৮৮ সালে সারিয়াকান্দীতে গ্রাম থিয়েটারের অনুকরণে রামনগর গ্রামে ‘ঐতিহ্য’ নামে একটি শিল্পীগোষ্ঠী গঠনের চেষ্টা করি। কিন্তু তাতে পুরোপুরি সফল না হলেও তখন থেকেই গান লেখা ও সুর করা শুরু করি। অতঃপর ১৯৯২ সালে মুন্সী আবদুল বাছেদ এর অনুপ্রেরণায় বগুড়াতে সমন্বয় সাহিত্য সাংস্কৃতিক সংসদ প্রতিষ্ঠা করে সংস্কৃতি চর্চার মাধ্যমে নিজকে অপসংস্কৃতি প্রতিরোধের একজন কর্মী হিসেবে অন্তত আত্মতৃপ্তি খোঁজার চেষ্টায় রত ছিলাম।” [রিদম- সূচনা সংখ্যা, আগস্ট ২০০৬; পৃষ্ঠা নং-১৮, তাওহীদ মালিক সম্পাদিত, বগুড়া।] 

    একথা নিঃসন্দেহে বলা যায়- ড. মাহফুজ আখন্দের হাত ধরে সমন্বয়ের শুভ সূচনা ঘটে। সেই থেকে ধীরে ধীরে সমন্বয় আজ মহীরূহে পরিণত হয়েছে। মাহফুজ আখন্দও বাংলাদেশের গানের জগতে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছেন। তাঁর গানে আল্লাহ ও রাসূলের প্রশংসা, দেশ-মাটি ও মানুষের কথা উঠে এসেছে। দেশ ও জাতির ক্রান্তিকালে মানুষকে জাগিয়ে তুলেছে তার গানের কথামালা। সহজবোধ্য মোলায়েম কাব্যের গাঁথুনিতে মালা গাঁথা তাঁর গানের সারি। জীবনঘনিষ্ঠ বিষয়-আশয় তাঁর কাব্যগীতিতে ধরা দিয়েছে খুব সহজে। আর সেকারণে তাঁর গানগুলো মানুষের মুখে মুখে উচ্চারিত হতে দেখি আমরা। ২০১২ সালের বইমেলায় ‘হৃদয় বাঁশির সুর’ নামে তাঁর প্রথম গীতিকাব্য প্রকাশিত হয়। এই গীতিকাব্যে তাঁর যৎকিঞ্চিৎ গীতকর্ম স্থান পেয়েছে। এ বিষয়ে তাঁর বেশ কয়েকটি পাণ্ডুলিপি প্রস্তুত রয়েছে। শুধু গীতিকাব্যে তিনি নিজেকে সীমাবদ্ধ রাখেননি। বাংলাদেশে ইসলামী গানের গতি-প্রকৃতি ও পরিসর নিয়ে তাঁর রয়েছে গবেষণা। এ বিষয়ে বিভিন্ন স্মারক ও সংকলনে বেশ কিছু গবেষণা প্রবন্ধও লিখেছেন।

    প্রতিনিয়ত গান লিখছেন- সুর করছেন ড. আখন্দ। এজন্য তাঁকে পূর্ণাঙ্গভাবে এ আলোচনায় উপস্থাপন করা দুরূহ ব্যাপার। খুব সংক্ষেপে তাঁর গানের কথামালা বিষয়ে কিছুটা আলোকপাত করবার প্রয়াস পাবো। উল্লেখ্য, ‘হৃদয় বাঁশির সুর’ এর ফ্ল্যাপে কিংবদন্তী গীতিকবি অধ্যাপক আবু জাফর বলেছেন- গান যারা লেখেন তারা সকলেই গীতিকার নয়, কেউ কেউ মাত্র নান্দনিক চেতনাসমৃদ্ধ গীতিকার। বস্তুত, উৎকৃষ্ট গান রচনার জন্য তিনটি বিষয় আবশ্যক: প্রগাঢ় কল্পনাশক্তি, পরিমিত আবেগ এবং ছন্দের উপর যথোচিত প্রভুত্ব। বলতে লুব্ধ হই, অধ্যাপক আখন্দ এর রচনাশৈলীর মধ্যে এই তিনটি গুণই বর্তমান, যা তাঁর গানকে নান্দনিক সুষমায় ঋদ্ধসমৃদ্ধ ও হৃদয়গ্রাহী করেছে।” 

    ড. আখন্দ মহান আল্লাহর প্রশংসা বাণীতে উল্লেখ করেছেন-আকাশের ঐ নীল উদাসী হাওয়া/ মাতাল করেছে এই মন/তোমার ছোঁয়ায় শাপলা কুঁড়ি/ রঙিন করেছে এ জীবন/ রূপালী নদীর ঘাট পেরিয়ে/ সোনালী ধানের মাঠ পেরিয়ে/ শিল্পীত সবুজের গাঁ/ মমতা জড়ানো মা /সুবাসিত মনকাড়া না দেখা বাতাস/ যায় না ভোলা সেই ক্ষণ। [ভিসিডি অ্যালবাম: সবুজ মতিহার, বিকল্প সাংস্কৃতিক সংসদ, রাবি]; রাসূল (সা.) এর বন্দনায় লিখেছেন অসাধারণ নাতে রাসূল। একটি উদ্বৃতি এমনই- ফুলের মতো ফুল হতে চাই/ ফুলের মতো ফুল/যে ফুল পেলো নবীর পরশ/ গন্ধ যার অতুল’ [বন্ধু- টেলিফিল্ম]। 

    প্রতিটি মানুষের একটা হৃদয় থাকে। সেখানে নানা- ভাব-ভাষার আদান-প্রদান ঘটে প্রতিনিয়ত। সঙ্গত কারণে কখনো সে সত্তা নীরব থাকে। কখনো বিপ্লবী হয়ে জাগরণের ডাক দিয়ে যায়। যারা সত্যকে লালন করে; সত্য-মিথ্যাকে যাচাই-বাছাইয়ের যোগ্যতা রাখেন তারা কেবলই ঘুমন্ত জাতিকে জেগে উঠবার তাগিদ দেন। পশুত্বকে বিলীন করে মানবিকতার জয়গান গেয়ে ওঠেন। ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দের ‘এখনো আঁধারে ঘেরা এই যে ভূমি/ কি করে আয়েশে আজ ঘুমাবে তুমি; [হৃদয় বাঁশির সুর, পৃ. ৮৫] কিংবা, ‘‘পাড়ি দিতে হবে আজ সাহসের রাত/স্বপ্নীল মনটাকে কাছে টেনে নাও/ বিপথের শক্তিরা হবে কুপোকাত/ ঈমানের মাঝিদের বন্ধু বানাও” [হৃদয় বাঁশির সুর, পৃ. ৮২] মানুষের স্পর্শে মানুষ কেবলই মানুষ হয়ে ওঠে। আর মানুষ হয়ে উঠতে প্রয়োজন- বিশাল একটি হৃদয়। যার উদারতার পরিধি ব্যাপক ও বিস্তৃতি। তিনি লিখেছেন- ‘মনের মাঝে ভালোবাসার/ গোলাপ যখন ফোটে/ ঘোর কুয়াশা মেঘের পাহাড়/ ফুঁড়েই সুরুজ ওঠে।’

    দিন বদলের স্লোগানের সাথে আমাদের সোনালি সেদিনগুলো আজ বদলে গেছে। ঋতুর বৈচিত্র্য আর নেই। নেই প্রকৃতির সজীবতা। যার ফলে আমাদের সাহিত্য-সংস্কৃতিতে এর ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। না আমাদের কবিতা- গান কিংবা অন্য শাখায় এখন সবুজের চিত্রায়ন নেই বললেই চলে। আমরা এখন শেকড়কে ভুলতে বসেছি। ঠিক সেই সময়ে মাহফুজ আখন্দ ফিরে গেছেন- গ্রামে, পল্লী মাঠে- পুকুর ঘাটে। তেমনি চিত্র দেখতে পাই তারই লেখায়। ‘গাঁয়ের মাটিতে জন্ম আমার/ মায়াবী সবুজে ঢাকা/ সুখের লাগিয়া গিয়াছি ভুলিয়া/ শূন্য মরু মন খাঁ খাঁ/ অজানা নেশায় ছুটেছি তবু/ আয়েশী নিশি জাগিয়া/ সুখ পাখিরও লাগিয়া।’ [হৃদয় বাঁশির সুর, পৃ. ৬২]

    ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দের জন্ম ও বেড়ে ওঠা গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা থানাধীন শ্যামপুর গ্রামে। তবে তারুণ্যের দিনগুলো তাঁর কেটেছে বগুড়াতে। এখানকার মানুষের জীবনযাত্রার নানাদিক তুলে এনেছেন আঞ্চলিক গানের মাধ্যমে। আধুনিক গানের জয়জয়কার দিনেও আঞ্চলিক গানের কদর কমেনি একটু। বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চল নিয়ে লিখিত যে গানগুলো বেশি জনপ্রিয় ও বিখ্যাত সেসব গীতিকারের মধ্যে ড. মাহফুজ আখন্দ অন্যতম। তাঁর আঞ্চলিক গানগুলোর কয়েকটি উদ্বৃতি- “হাল জুরব্যার সময় হচেরে/ নাঙল গরু লিয়্যা চ/ মাচের ভত্তা দিয়া পান্তা খামো/তোর চাচিক যায়্যা ক/; [হৃদয় বাঁশির সুর, পৃ. ১২৫] এ বিল্লু চ মাচ মারব্যার যাই / ট্যাংরা সাত্যান গচি মাগুর/ যদিল কিচু পাই/রে বিল্লু চ মাচ মারব্যার যাই।” [হৃদয় বাঁশির সুর, পৃ. ১২৬]

    মানুষেরা প্রবৃত্তির একটি চাহিদা সে ভালোটার প্রতি সহসাই আকর্ষিত হবে। আর একারণেই ভালো কিংবা আলোর স্থায়ীত্ব ঘটে। সাময়িক প্রশংসা কুড়িয়ে অনেক কিছু আবার কালের আবর্তে মুছে যায়। সকল সৃষ্টির ক্ষেত্রেও এমনটি পরিলক্ষিত হতে দেখি। ইসলামী গানের ভবিষ্যৎ বিষয়ে ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ বলেন-“অবিশ্বাস দূরীভূত, অশ্লীলতায় ঘুণ ধরবে, কিন্তু ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে, যদি তা সত্যিকারের ইসলামী ঐতিহ্য হয়। আর এ ঐতিহ্যের উপযোগ নিয়ে গান রচিত হলে সে গান টিকে থাকবে, সঙ্গী হবে এ কালে এবং ও কালে।” [রিদম-সূচনা সংখ্যা, আগস্ট ২০০৬; পৃষ্ঠা নং-১৮, তাওহীদ মালিক সম্পাদিত, বগুড়া।]

    বাংলাদেশের ঐতিহ্যিক ধারার সাহিত্য-সংস্কৃতির এক অগ্রনায়ক ড. মাহফুজ আখন্দ। কবিতা-ছড়া, গল্প, প্রবন্ধসহ সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় রয়েছে অবাধ বিচরণ। পেশায় বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা হলে সাহিত্য-সংস্কৃতিতে অন্তঃপ্রাণ। বাংলাদেশের ইসলামী গানের জনপ্রিয় গীতিকারদের অন্যতম তিনি। শুধু গান লেখা নয়-গানের সাথে জীবনের রয়েছে তাঁর মিলমিশ। আমার বিশ্বাস- ড. মাহফুজ আখন্দ বাংলাদেশের ইসলামী গানের চর্চা ও প্রসারে আগামী দিনেও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবেন। তাঁর নামটি কোটি পাঠক ও দর্শকদের হৃদয় আরশীতে আসীন হোক এই প্রার্থনা।


    দিনব্যাপী ছোটদের সময়–যুগপূর্তি শিশুসাহিত্য উৎসব ২০২৫, রেজিস্ট্রেশন চলছে সাহিত্য আসর

    দিনব্যাপী ছোটদের সময়–যুগপূর্তি শিশুসাহিত্য উৎসব ২০২৫, রেজিস্ট্রেশন চলছে

    শান্তির ছায়া প্রোডাকশন হাউজ প্রকাশ করল ইতিহাসভিত্তিক কার্টুন “শাহজালাল” অন্যান্য

    শান্তির ছায়া প্রোডাকশন হাউজ প্রকাশ করল ইতিহাসভিত্তিক কার্টুন “শাহজালাল”

    সীরাত স্মারকের মোড়ক উন্মোচন ও লেখক সম্মেলন অনুষ্ঠিত প্রকাশনা উৎসব

    সীরাত স্মারকের মোড়ক উন্মোচন ও লেখক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

    রংপুরে দেশীয়'র সাংস্কৃতিক প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত রংপুর

    রংপুরে দেশীয়'র সাংস্কৃতিক প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

    বগুড়া কালচারাল একাডেমির উদ্যোগে দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক কর্মশালা অনুষ্ঠিত কর্মশালা

    বগুড়া কালচারাল একাডেমির উদ্যোগে দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

    কিডস ক্রিয়েশন টিভির আবৃত্তি, উপস্থাপনা ও সংবাদপাঠ কর্মশালা-এর সমাপনী অনুষ্ঠিত কর্মশালা

    কিডস ক্রিয়েশন টিভির আবৃত্তি, উপস্থাপনা ও সংবাদপাঠ কর্মশালা-এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

    শিল্পী ইউসুফ বকুল ও আবদুল ওয়াদুদের  আম্মার ইন্তেকালে দেশীয়’র শোক শোক সংবাদ

    শিল্পী ইউসুফ বকুল ও আবদুল ওয়াদুদের আম্মার ইন্তেকালে দেশীয়’র শোক

    বগুড়ায় সিরাতুন্নবী (সাঃ) উপলক্ষে সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত রাজশাহী

    বগুড়ায় সিরাতুন্নবী (সাঃ) উপলক্ষে সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

    বগুড়া সাংস্কৃতিক পরিষদের কাওয়ালী সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত রাজশাহী

    বগুড়া সাংস্কৃতিক পরিষদের কাওয়ালী সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত

    বগুড়ায় স্বকাল সাংস্কৃতিক পরিষদের সাংস্কৃতিক উৎসব অনুষ্ঠিত সাংস্কৃৃতিক অনুষ্ঠান

    বগুড়ায় স্বকাল সাংস্কৃতিক পরিষদের সাংস্কৃতিক উৎসব অনুষ্ঠিত